১.যেকোন মেয়েই বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক, তাদেরকে কোন ছেলে পছন্দ করাকে উপভোগ করে।
২.অধিকাংশ মেয়েই তাদের প্রথম ভালোবাসাকে কখনোই ভুলতে পারে না।
৩.স্বামীকে ভালো না বাসলে এরা যৌনতাকে উপভোগ করে না।
১.যেকোন মেয়েই বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক, তাদেরকে কোন ছেলে পছন্দ করাকে উপভোগ করে।
২.অধিকাংশ মেয়েই তাদের প্রথম ভালোবাসাকে কখনোই ভুলতে পারে না।
৩.স্বামীকে ভালো না বাসলে এরা যৌনতাকে উপভোগ করে না।
একটু সুখের জন্য খাল কেটে কুমিড় আনবেন, culture টা Western-Europe হলে ঠিক আছে। কিছু দিন পর আপনার স্বামী নতুন একজন মেয়েকে আপনার পাশাপাশি মিলিত হলে আপনি সহজভাবে নিতে পারবেন তো ? যদি না পারেন তাহলে আপনার ঐ পথে না যাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। দ্বিতীয়ত, পরে আপনার নতুন নতুন পার্টনার না হলে আর মজা পাবেন না….এটা বাজে ড্রাগস এর মতো। তৃতীয়ত, আপনি ভয়ানক ব্লেকমেইলিং এর শিকার হতে পারেন, তৃতীয় ব্যাক্তি বা আপনার স্বামী দ্বারা, খুব তারাতারি আপনি জীবননাশ হতে পারে।
সমাধান : ১০-১৫ টা মিলিত হবার আসন আয়ত্ত্ব করে নিন। ৫ মিনিট পর পর আসন পরিবর্তন করুন, মিলিত হওয়ার পর তারাহুরো না করে টাইম বাড়ান, ২০-৩০ মিনিটে নিয়ে যান। আর আউট হয়ে গেলে….২০-৩০ মিনিট রেস্ট নিন, চকলেট মিল্ক/ লবঙ্গ+আদা চা চিনি ছাড়া, ২ টা কলা খেয়ে আবার খেলায় মেতে উঠুন।আপনার শেষ মুহুর্তে স্বামীর উপরে উঠে জোড়ে জোড়ে করুন। দেখবেন মজা পেতে একজনই যথেষ্ট।
খুবই সুন্দর প্রশ্ন। যেহেতু অবিবাহিতরাই বিবাহ সম্পর্কে বেশি জানে তাই এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া উচিৎ মনে করছি।
সংসারে দু'জন স্বামী-স্ত্রীর মাঝে তৃতীয়জন হলো শয়তান, যে সবসময় সম্পর্কে ভাঙ্গন ধরাতে চায়, রাগিয়ে দিতে চায়, স্বামী বা স্ত্রীকে পাপকাজে নিমজ্জিত করে তাদের পবিত্র সম্পর্কে অপবিত্রতা প্রবেশ করাতে চায়।
মেয়েটি কেমন হবে, এটা আপনি তাৎক্ষণিকভাবে বুঝতে সক্ষম হবেন না। কারো কাছ থেকে শুনে নিয়েও তাকে সম্পূর্ণ ভাবে বুঝতে পারবেন না। অন্যদের থেকে শুনে আপনি আংশিক ধারণা পেতে পারেন মাত্র।
ভালো খারাপের বিচারে আপনাকে তার সাথে মিশতে হবে, ভালো সম্পর্ক তৈরি করতে হবে, তারপর ধীরে ধীরে সে ভালো কিংবা খারাপ আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। কারো কাছে আর শুনতে হবেনা।
ব্যাক্তিগত একটা কথা বলবো- "যে মেয়ে আপনার সামনে কেদে ভাসাবে তার থেকে অন্তত ১০০০ হাজার হাত দূরে থাকার চেষ্টা করুন!"
যে আপনাকে ভালোবাসবে, আপনার জন্য ভাব্বে সে কখনো আপনার সামনে কাদবে না। অন্তত একান্ত আপন ভাবে কাছে পাওয়ার আগ পর্যন্ত।
[সম্পূর্ণ নিজস্ব অভিজ্ঞতা ]
সম্ভব আবার অসম্ভব! এটা সম্পূর্ণ আপনার হাতেই। পেটের ভুঁড়ি কমানোর নিয়মগুলো একটু মেনে চললেই দেখবেন আপনার ভুঁড়িকমে যাচ্ছে। পেট ও কোমর সরু রাখার জন্য কিছু কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। যা অনেকেই মানেন না। যেমনঃ
অনেকে স্বাভাবিকভাবেই জল কম খান। আবার অনেকের অভ্যেস থাকে জল তেষ্টা পেলে কোল্ড ড্রিংক, কিংবা কফি খেয়ে তেষ্টা মেটানো। এইভাবে শরীরে যে জলাভাব ঘটে তার পরিণামে শরীরের বিভিন্ন ট্যিসু তাদের অভ্যন্তরস্থ জলীয় উপাদান নিজেদের মধ্যে সঞ্চিত করে রাখে। তার ফলে কোষগুলি ফুলে য়ায় আয়তনে, এবং পেটকেও ফোলা লাগে। কাজেই পরিমাণমতো জল খান।
খাওয়ার সময় খাবার ঠিকমতো না চিবিয়ে গিলে নিলে তা হজম হতে সময় লাগে, পরিপাক প্রক্রিয়াও মন্থর হয়ে আসে। পরিণামে পেট ফুলে যায়। অর্থাৎ খাবার খাওয়ার সময়ে ভাল করে চিবিয়ে তবেই তা গিলুন। সাধারণভাবে ডাক্তাররা মনে করেন, খাবার মুখে দিয়ে ২০ বার চিবনোর পরে তা গলায় চালান করাই স্বাস্থ্যসম্মত।
যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন তাঁদের পেটেও গ্যাস উৎপাদিত হয়, এবং তা পেটেই আবদ্ধ হয়ে থাকে। যার ফলে পেট ক্রমশ ফুলতে থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রচুর ফাইবার যুক্ত খাবার খান, দৈনিক কিছু হালকা এক্সারসাইজ করুন।
কোনো রকম এক্সারসাইজ না করে অনেকক্ষণ ধরে একই জায়গায় বসে থাকার অভ্যেস ভুঁড়ির অন্যতম কারণ। আবার শরীরে যে পরিমাণ ক্যালরি দরকার, তার চেয়ে বেশি ক্যালরি ইনটেক করলে এবং তার ক্ষয় না হলে পেটের চারপাশেই জমা হয় মেদ।
যা খাবেনঃ
হ্যাঁ আমি আঙুল ফোটাই। আঙুল ফোটাতে অনেক ভালো লাগে। আসলে আঙুল ফোটানোর সময় 'পট-পটাং’ শব্দ হয় ঐটা শুনতে ভালো লাগে।
তবে হ্যাঁ অতিরিক্ত আঙ্গুল ফোটানো থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিৎ। এটা অনেক ক্ষেত্রে মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।
আমাদের প্রত্যেক আঙ্গুলে চারটি জয়েন্ট থাকে। এগুলো আমাদের আঙ্গুলকে নড়াচড়া করতে সাহায্য করে। যখন আমরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত আঙ্গুল ফোটাই তখন অস্থিসন্ধির অভ্যন্তরীণ আর্টিকুলার কার্টিলেজের ক্ষয় বাড়তে থাকে। এটি পরে আঙ্গুলকে অস্থি সন্ধিগুলোর ক্ষয়জনিত বাত রোগ- অষ্টিওআর্থ্রাইটিসের দিকে ঠেলে দেয়। এতে আঙ্গুলের জোড়ায় ব্যথার সৃষ্টি হয়। কখনো কখনো আঙ্গুলের জোড়াগুলো ফুলে যেতে পারে। তা ছাড়া যারা আগে থেকেই অনস্টিওআর্থ্রাইটিসে ভুগছেন, যাদের অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ের ক্ষয় রোগ আছে, হাড়ের ঘনত্ব কমে গেছে, তারা আঙ্গুল ফোটালে ফ্রাকচার হতে পারে বা আঙ্গুলের হাড় ভেঙে যেতে পারে।
তবে আনগার নামের ক্যালিফোর্নিয়ার এক চিকিৎসক আঙুল ফোটালে হাড়ের কোন ক্ষতি হয় কিনা জানতে ৬০ বছর ধরে নিজের ওপর একটি পরীক্ষা চালিয়েছেন। তিনি প্রতিদিন নিয়ম করে বাঁ হাতের আঙুল ফুটিয়েছেন কিন্তু ডান হাত ধরেননি। এত দীর্ঘ পরীক্ষার ফল? দুই হাতের মাঝে কোনো পার্থক্যই খুঁজে পাননি ডক্টর আনগার। এরপরও সর্তক থাকতে বিনা প্রয়োজনে আঙ্গুল ফোটানো থেকে বিরত থাকা ভালো। আর আঙুল ফোটালেও অতিরিক্ত ফোটানো উচিৎ নয়।
আসুন আমরা জেনে নেই, আঙ্গুল ফোটালে হাড়ে শব্দ হয় কেন?
আমরা অনেকেই মনে করি আঙ্গুল ফোটালে দুটি হাড়ের সংযোগস্থলে যে ঘর্ষণের সৃষ্টি হয় তাতেই এই অদ্ভুত ‘পট-পটাং’ শব্দটা হয়। কিন্তু ব্যাপারটি মোটেই তা নয়। আমাদের শরীরের ২০৬ টি হাড়ের ৩৬০ টি সংযোগস্থলে
ছবিঃ সাইনোভিয়াল ফ্লুইড (Synovial fluid)
“সাইনোভিয়াল ফ্লুইড (Synovial fluid)” নামক একপ্রকার তরল অস্থিমজ্জা দিয়ে ভর্তি থাকে। যা অনেকটা ডিমের সাদা অংশের মত। এই ফ্লুইডটি দুটি হাড়ের নড়াচড়ার সময় তাদের মধ্যে ঘর্ষণ তথা ক্ষয় রোধ করে। আঙুল ফোটানোর সময় অস্থির মাঝে দূরত্ব কিছুটা বেড়ে যায়। এর ফলে সাইনোভিয়াল ফ্লুইডে বড় বড় কিছু বুদ্বুদ সৃষ্টি হয় এবং এই বুদবুদগুলো ফেটে যেতে থাকে। আর এ কারনেই শব্দটা সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই বুদবুদ সাধারণত একইসাথে পরপর দুইবার সৃষ্টি হয় না। তাই আমরা পরপর দুইবার আঙ্গুল মোচড়ালেও ২য় বার আর শব্দ শুনতে পাই না। সাধারণত ২০ মিনিট পরপর সিনোভিয়াল ফ্লুইডে বড় বড় কিছু বুদ্বুদ সৃষ্টি হয় এবং শব্দ শুনা যায়।
তবে নতুন একটি তত্ত্বে ফিলাডেলফিয়ার রথম্যান ইনস্টিটিউটের হাত ও কবজির চিফ অব সার্জারি ডা. পেদ্রো বেরেজিকলিয়ান বলেন, “যখন আপনি আঙুল ফোটান কিংবা টানেন, তখন দুই হাড়ের মাঝে কিছু ফাঁকা জায়গা বের হয়। এতে নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় এবং সেখানে হাড়ের মজ্জা ঢুকে যায়। হঠাৎ করে এভাবে তরল ঢোকার ফলেই সে শব্দ সৃষ্টি হয়।”
ভ্রূণ অবস্থায় মা এবং সন্তান পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকেন নাভিরজ্জু দ্বারা।
এই নলসদৃশ নাভিরজ্জু দিয়ে মায়ের দেহ থেকে পুষ্টি, অক্সিজেন এসে ভ্রূণকে পরিপুষ্ট করে।
জন্মের পরে ডাক্তাররা ওই রজ্জু বিচ্ছিন্ন করে দেন, যা আমাদের শরীরে একটি দাগ হিসাবে থেকে যায়।
.
.
মজার বিষয় - যমজ ব্যাক্তিদের আপনি নাভির গঠন দেখে আলাদা করতে পারবেন। কারণ নাভি ক্রোমোজোম দ্বারা তৈরী হওয়া কোনো বৈশিষ্ট্যের মধ্যে পড়ে না। এটি প্রকৃতপক্ষে একটি দাগ (scar)।
মেয়েদের সম্পর্কে কিছু মনস্তাত্ত্বিক কৌশল জানাবেন, ১.যেকোন মেয়েই বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক, তাদেরকে কোন ছেলে পছন্দ করাকে উপভোগ করে। ২....